• বিশ্ববার্তা টিভি
  • মোবাইল অ্যাপ
  • যোগাযোগ
০৩/০৭/২০২২
Barishal Barta
AmraSobai
  • হোম
  • জাতীয় বার্তা
    • জাতীয়
    • ক্রাইম বার্তা
    • ক্যাম্পাস বার্তা
    • পজেটিভ বাংলাদেশ
  • বরিশাল বিভাগ
    • বরিশাল
    • বরগুনা
    • ভোলা
    • পটুয়াখালী
    • পিরোজপুর
    • ঝালকাঠি
  • মনোরঞ্জন
    • ক্রীড়া বার্তা
    • বিনোদন বার্তা
    • দর্শনীয় স্থান
  • বিশ্ববার্তা
  • বিবিধ বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • অর্থনীতি
    • শোক ও স্মরণ
    • আইন-আদালত
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সোশ্যাল মিডিয়া
No Result
View All Result
  • হোম
  • জাতীয় বার্তা
    • জাতীয়
    • ক্রাইম বার্তা
    • ক্যাম্পাস বার্তা
    • পজেটিভ বাংলাদেশ
  • বরিশাল বিভাগ
    • বরিশাল
    • বরগুনা
    • ভোলা
    • পটুয়াখালী
    • পিরোজপুর
    • ঝালকাঠি
  • মনোরঞ্জন
    • ক্রীড়া বার্তা
    • বিনোদন বার্তা
    • দর্শনীয় স্থান
  • বিশ্ববার্তা
  • বিবিধ বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • অর্থনীতি
    • শোক ও স্মরণ
    • আইন-আদালত
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সোশ্যাল মিডিয়া
No Result
View All Result
Barishal Barta
No Result
View All Result
  • বিশ্ববার্তা টিভি
  • মোবাইল অ্যাপ
  • যোগাযোগ
বিজ্ঞাপন
হোম বিনোদন বার্তা

‘চৌরঙ্গীর হেয়ারস্টাইলটা নিয়েই ঘুমোতে হতো’

বরিশাল বার্তা ডেস্ক
২০২০/০৬/২০
ক্যাটাগরি বিনোদন বার্তা
বিজ্ঞাপন

যিশু: কাকিমা (যিশু কাকিমা বলে ডাকেন অঞ্জনা ভৌমিককে) উত্তম কুমারের সঙ্গে সুপ্রিয়া দেবী নাকি সুচিত্রা সেন, কাকে বেশি ভালো লাগে তোমার?

অঞ্জনা: যদিও বেণুদি আমার বন্ধু, তবু বড়পর্দার জুটি হিসেবে আমার উত্তম-সুচিত্রাকে বেশি ভালো লাগে। কারণ তাঁদের কাজে বৈচিত্র বেশি পাওয়া যায়। সেটা দেখেই আমরা অভ্যস্ত।

যিশু: তোমরা যখন বাংলা ছবিতে কাজ করতে, তখন একে-অপরকে সমর্থন করার চল ছিল শুনেছি। দারুণ বন্ধুত্ব ছিল কিছু নায়িকার মধ্যে?
অঞ্জনা: বেণুদি আমার প্রিয় বন্ধু ছিলেন। ‘রাজদ্রোহী’ ছবির আউটডোর শুটিং হয়েছিল রাঁচিতে। আমরা একসঙ্গে ব্যাডমিন্টন খেলতাম। আবার ‘রৌদ্রছায়া’-র আউটডোর শুটিং হয়েছিল একটা সিমেন্ট ফ্যাকটরিতে। একসঙ্গে লাঞ্চ খেতাম। শুটিং প্যাক আপ হয়ে গেলে আড্ডা দিতাম। এই ছবিগুলোতে কিন্তু বেণুদি অভিনয় করেননি। কিন্তু আউটডোর শুটিংয়ে গিয়েছিলেন।

যিশু: বেণুদি তোমাকে রান্না করে খাইয়েছেন নিশ্চয়ই?

অঞ্জনা: বেণুদি আসলে মেয়ে সোমার জন্য মাগুর মাছের ঝোল রান্না করলেই আমাকে ডেকে পাঠাত। বলত, ‘আজকে মাগুর মাছের ঝোল রান্না করেছি। অঞ্জনা আজকে তুই এখানে এসে লাঞ্চ খেয়ে যাবি’। সেই মাগুর মাছের ঝোল অমৃত লাগত। আর আমার কোনও কানের দুল দেখে বেণুদির ভালো লাগলে পরের দিন একই রকম দুল বানাতে দিতাম। বেণুদিকে পাঠিয়ে দিতাম।

যিশু: তুমি মিস করো বেণুদিকে?

অঞ্জনা: একসঙ্গে একে অপরের বাড়িতে অনেক পার্টি করেছি। অনেক সুখ-দুঃখের কথা শেয়ার করেছি। খুব মিস করি।

যিশু: আর কে বন্ধু ছিল তোমার?

অঞ্জনা: আর একজন ভালো বন্ধু ছিলেন আরতি মজুমদার। পরিচালক সুশীল মজুমদারের স্ত্রী। যদিও আমার চেয়ে বয়সে বড় ছিলেন। তবু দারুণ বন্ধু। আমাকে জরুরি পরামর্শ আর উপদেশ দিতেন। লেক গার্ডেন্সে ওঁদের বাড়িতে প্রায়ই যেতাম। এখনও বেডরুম থেকে ওঁদের বাড়িটা দেখতে পাই। কিন্তু ওঁরা আর কেউ নেই।

যিশু: উত্তম কুমারের বাড়ি দোলে যেতে তুমি। কেমন পার্টি হতো? গল্প বলো।

অঞ্জনা: দোলে খুব মজা হতো। ধামা করে আবির, রং আসত। নাচ, গান, রং মাখানো আর তারপর কবজি ডুবিয়ে খাওয়াদাওয়া। কলা পাতায়। সব পাতে একটা করে মাছের লেজ ভাজা থাকতেই হবে। তার সঙ্গে মাছের মাথা দিয়ে ডাল, কাঁটার চচ্চড়ি, পাঁঠার মাংস, ভাত। রসগোল্লা, দই, পান থাকত। খাওয়াটা আসল ব্যাপার ছিল না। কিন্তু সবাই এক জায়গায় হয়ে হইহই করব, এটাই ভালো লাগত।

যিশু: মেকআপের ধরন একেবারে অন্য রকম ছিল তখন। তুমি খুব স্টাইলিশ ছিলে। কে তোমার লুক ডিজাইন করত?

অঞ্জনা: বসির আহমেদ আর মুন্সিজি মেকআপ করতেন। হেয়ারস্টাইল করে দিতেন দাসুবাবু। কোনও স্টাইলিস্ট ছিল না। গয়না যা পরতাম, বেশিরভাগই সোনার গয়না ছিল। বাড়ি থেকে নিয়ে যেতাম। কোনও কোনও সময় শাড়িও বাড়ি থেকে নিয়ে যেতাম। ‘চৌরঙ্গী’-র শুটিংয়ের আগে একজন এয়ার হোস্টেস এসেছিলেন। কীভাবে হাঁটব, কথা বলব আর হাত নাড়ব সেটা শেখাতে। ‘চৌরঙ্গী’ হেয়ারস্টাইলটা করা এত কঠিন ছিল যে ওটা করে ঘুমোতাম। বাবা রে। কী ভারী ছিল!

যিশু: এখন যাঁরা অভিনয় করছেন, তোমার সময়ের নামী অভিনেত্রী, মাধবীদি (মুখোপাধ্যায়), সাবিত্রীদি (চট্টোপাধ্যায়) তাঁদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ আছে তোমার? কে বন্ধু ছিল?

অঞ্জনা: এখন তো কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই। কিন্তু মাধবীদি বন্ধু ছিল। কিছু বছর আগে কথা হয়েছিল। আমরা দু’ জনে ‘দিবারাত্রির কাব্য’ ছবিতে অভিনয় করেছি। কিন্তু একসঙ্গে কোনও দৃশ্য ছিল না। আউটডোর শুটিং ছিল পুরীতে। সমুদ্রের ধারে বসে গল্প করতাম। সাবিত্রীদির সঙ্গে নিয়মিত ব্যাডমিন্টন খেলতাম। একদিন ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে পড়ে গিয়ে হাত ছড়ে গিয়েছিল। সাবিত্রীদি বাড়িতে দেখতে এসেছিল।

যিশু: তোমাকে আরও বেশি ছবিতে আমরা দেখতে চেয়েছিলাম। কাজ কমিয়ে দিলে কেন?

অঞ্জনা: কিছু ছবির চিত্রনাট্য ভালো লাগেনি। কিছু ক্ষেত্রে টাকার ব্যাপারে মত মেলেনি। আমি সব সময় কোয়ালিটি কাজ করতে চেয়েছি। কোয়ান্টিটি নিয়ে ভাবিনি। আই অলওয়েজ বিলিভ দ্যাট ইউ মাস্ট কিপ ইওর অডিয়েন্স ওয়ান্টিং মোর।

যিশু: এখনকার কোন ছবি তোমার ভালো লাগল দেখে?
অঞ্জনা: কিছুদিন আগে দেখলাম ‘বেলাশেষে’। খুব ভালো লেগেছে ছবিটা। আর দেখেছি ‘এক যে ছিল রাজা’, ‘উমা’, ‘আংরেজি মিডিয়াম’। ইরফান খান কী সাংঘাতিক ভালো একজন অভিনেতা! ‘উমা’ দেখে মনে হল, আমাদের নিনি (যিশু-নীলাঞ্জনার মেয়ে সারার ডাকনাম) অভিনয় করতে চাইলে মন্দ কী? মন দিয়ে কাজটা করো। ভালোবেসে কাজটা করো। অঞ্জন দত্তকেও ভালো লেগেছে ছবিটায়। আর ‘এক যে ছিল রাজা’ দেখে একটা কথা বলছি। জামাই বলে বলছি না, তুমি অনেকদূর যাবে।

বিজ্ঞাপন
শেয়ার করুন5শেয়ার করুন

পুনম পান্ডের সেক্স ও পর্নো কেলেঙ্কারি!

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
Barishal Barta বরিশাল বার্তা

Sponsor by AmraSobai

প্রকাশক ও সম্পাদক - এইচ.এম.বায়েজিদ বোস্তামী

  • পরিচিতি
  • নীতি
  • বিজ্ঞাপন
  • যোগাযোগ

অনুসরণ করুন

No Result
View All Result
  • হোম
  • জাতীয়
  • বিশ্ববার্তা
  • স্বাস্থ্য বার্তা
  • মনোরঞ্জন
    • ক্রীড়া বার্তা
    • বিনোদন বার্তা
    • দর্শনীয় স্থান
  • বরিশাল বিভাগ
    • বরিশাল
    • বরগুনা
    • ভোলা
    • ঝালকাঠি
    • পটুয়াখালী
    • পিরোজপুর
  • অন্যান্য জেলার সংবাদ
  • অন্যান্য বার্তা
    • ধর্ম বার্তা
    • ব্যতিক্রমী বার্তা
    • আইন-আদালত
    • অর্থনীতি
    • শোক ও স্মরণ
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ডাইনলোড নিউজ এন্ড্রয়েড অ্যাপ

Sponsor by AmraSobai