আর অল্প সময় দেরি করলেই হয়তো র্যাবের হাতছাড়া হয়ে যেতেন আলোচিত রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিম। দালালদের সহায়তায় চোরাই পথে ভারত চলে যেতেন তিনি। আর গোপনে এই পথ পাড়ি দিতে স্থানীয় দালালদের সাথে সাহেদ ৫০ লাখ টাকার চুক্তি করেছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
গতকালও র্যাবের পক্ষ থেকে করা আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে জানানো কিছু সময় দেরি হলেই সাহেদকে আর গ্রেপ্তার করা সম্ভব হতো না বলেও জানানো হয়।
এদিকে করোনা চিকিৎসাসহ নানা প্রতারণার অভিযোগে রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ ওরফে সাহেদ করিম ও প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মাসুদ পারভেজকে দশ দিনের রিমান্ডে দিয়েছেন আদালত। একই সময় সাহেদের প্রধান সহযোগী তরিকুল ইসলাম ওরফে তারেক শিবলীর ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
আজ ১৬ জুলাই, বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর হাকিম মো. জসিমের আদালতে তাদের রিমান্ড শুনানি শেষে উল্লেখিত রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে তাদের আদালতে হাজির করা হয়।